নির্বাচনী নির্ঘণ্ট না বাঁচতেই রাজ্যে পা রাখছে ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছে তৃণমূল

0
251

নির্বাচনী নির্ঘণ্ট না বাঁচতেই রাজ্যে পা রাখছে ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছে তৃণমূল

পিন্টু কুন্ডু, বালুরঘাট, ২৫ ফেব্রুয়ারী ——- নির্বাচনী নির্ঘণ্ট না বাজতেই রাজ্যে ঢুকছে ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। আরো আগে আসা প্রয়োজন ছিল, বালুরঘাটে বললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছে তৃণমূল। প্রসঙ্গত, লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে জোর প্রস্তুতি পর্ব শুরু হয়েছে সমস্ত রাজনৈতিক শিবিরেই। সকলেই যেন অপেক্ষা করছে দিন ঘোষণার। আর ঠিক তার আগেই ১ লা মার্চ রাজ্যে পা রাখছে ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। যাকে ঘিরেই রীতিমতো চর্চা শুরু হয়েছে সমস্ত রাজনৈতিক মহলেই। তৃণমূল এই ঘটনাকে কলঙ্কের অধ্যায় বললেও, বিজেপির দাবি রাজ্যে আরো অনেক আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী আসা উচিত ছিল। রবিবার বালুরঘাটে একটি সাংবাদিক বৈঠকে এমনটাই জানিয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, অন্যান্য রাজ্যের নিরিখে বিচার করলে দেখা যাবে পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বেশি হানাহানি, খুনোখুনি এবং ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটেছে। যার ফলে কেন্দ্রীয় বাহিনীর আগে আসার ব্যাপারটি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। কেননা লোকসভা নির্বাচনটি রাজ্য নির্বাচন কমিশন নয়, কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন দ্বারা পরিচালিত হয়। নির্বাচন কমিশনের দায়িত্বের মধ্যে পড়ে ফ্রি এন্ড ফেয়ার ইলেকশন। পশ্চিমবঙ্গে ফ্রি এন্ড ফেয়ার ইলেকশন করবার জন্য আরো অনেক আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন করা প্রয়োজন ছিল।

যদিও এই ঘটনাকে নজির বিহীন ঘটনা এবং গণতন্ত্রের ইতিহাসে কলঙ্কিত অধ্যায় বলে ব্যাখ্যা করেছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা তৃণমূল নেতা সুভাষ চাকি। তিনি বলেন বিগত নির্বাচন গুলিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়ন করা হয়েছে অনেক পরে। কিন্তু এবারে নির্বাচন ঘোষণার অনেক আগেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হচ্ছে। যার পিছনে রাজনৈতিক ষড়যন্ত্রের অভিযোগও তুলেছেন তিনি।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here