গঙ্গারামপুর পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় জমে থাকা বালি পরিষ্কার করালেন ভাইস চেয়ারম্যান জয়ন্ত কুমার দাস,তার এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলেই
ঙ্গারামপুর ১৬ই ফেব্রুয়ারি। বালি মাফিয়ারা নয়, ওয়ার্ডের মানুষজনের সমস্যার বিষয়ে নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সমাধান করলেন পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান জয়ন্ত কুমার দাস।১৫নম্বর ওয়ার্ডের শিববাড়ি এলাকার স্কুলের পাশে ও রাস্তাঘাটে জমা বালি পৌরসভার কর্মীদের দিয়ে পরিষ্কার করলেন তিনি।সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষজন যেন এই রাস্তাতে চলাচল করলে আর সমস্যার মধ্যে না পড়েন তার আশ্বাস দিলেন তিনি।দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর পৌরসভা ১৫নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তথা পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান জয়ন্ত কুমার দাস এই সমস্যা দাঁড়িয়ে থেকে সমাধান করেন।এলাকাবাসীর কাছ থেকে অভিযোগ নামা পেয়ে সেই সঙ্গে প্রশাসনকে বিষয়টি জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন তিনি।ভাইস চেয়ারম্যানের এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন ওয়ার্ডের বাসিন্দা থেকে শুরু করে সকলেই। গঙ্গারামপুর পৌরসভা ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের শিববাড়ি এলাকা দিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে এক শ্রেনীর বালি মাফিয়ারা বালির ব্যবসা করার জন্য এলাকার রাস্তাঘাট স্কুলের সামনে দিয়ে প্রচুর পরিমাণে বালি জমা হচ্ছিল।যার কারনে এলাকায় দুর্ঘটনার সংখ্যা বেড়েই বলছিল বলে অভিযোগ ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের শিববাড়ি এলাকাবাসীদের।ইতিমধ্যেই শিববাড়ি এলাকার বাসিন্দারা সেই সমস্যার বিষয়টি জানিয়ে ওয়ার্ড কাউন্সিলর তথা পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যানকে একটি চিঠি দিয়েছিল।এরপরেই ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের মানুষজনদের সমস্যার বিষয়টি বুঝতে পেরেই ওয়ার্ডবাসীর পাশে দাঁড়ান তিনি।পুলিশ প্রশাসনের নজরে বিষয়টি আনেন ভাইস চেয়ারম্যান।বন্ধ হয়ে যায় এলাকায় বালি কারবারিদের অন্যায় কাজের ব্যবসা। ১৫ নম্বর ওয়ার্ড তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিশ্বজিৎ দে জানিয়েছেন,সমস্যার বিষয়টি ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌরসভাতে জানানো হয়েছিল। তিনি উদ্যোগ নিয়ে ওয়ার্ডবাসীর পাশে দাঁড়িয়ে যে কাজ করলেন তাকে ধন্যবাদ জানাই। ১৫নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তথা গঙ্গারামপুর পৌরসভার ভাইস চেয়ারম্যান জয়ন্ত কুমার দাস জানিয়েছেন,”মানুষজনদের সমস্যার বিষয়টি নিজে দাঁড়িয়ে থেকে সমাধান করলাম।নিয়ম মেনে বালির গাডি চলুক সেটা প্রশাসনের নজরে থাক সেটা আমি চাই”। ভাইস চেয়ারম্যান এমন কাজকে সাধুবাদ জানিয়েছেন ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সুব্রত কুন্ডু, লক্ষীকান্ত সরকার সহ সকলেই। তারা বলেন,”ভাইস চেয়ারম্যান সাহেবের উদ্যোগে ওয়ার্ডবাসীর জ্বলন্ত সমস্যা তিনি সমাধান করলেন।ধন্যবাদ জানাই তাকে”। গঙ্গারামপুরের ট্রাফিক ওসি রজত প্রধান জানিয়েছেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি নিয়ম মেনে ওই এলাকা দিয়ে ট্রাক্টর চলাচল করতে হবে। না হলে আইন আইনের মতই চলবে।