জেলা তৃণমূল কংগ্রেস কমিটির তরফে সোমবার বিকেলে গঙ্গারামপুর নিউমার্কেট থেকে সংহতি যাত্রার আয়োজন করা হলো, মিছিলে পা মিলনের রাজ্যের মন্ত্রীসহ একাধিক তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বরা- মিছিলে ভিড় হলো ব্যাপক
গঙ্গারামপুর 22 জানুয়ারি দক্ষিণ দিনাজপুর।জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে বিরাট সংহতি যাত্রা অনুষ্ঠিত হলো।দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা তৃণমূলের সভাপতি গঙ্গারামপুর শহরের জেলা তৃণমূল পার্টি অফিস নিউ মার্কেট থেকে রাজ্যের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্রের নির্দেশে এই যাত্রা গোটা গঙ্গারামপুর শহর জুড়ে পরিক্রমা করে। সেখানে হাজার হাজার তৃণমূল কংগ্রেস সমর্থক যেমন হাজির হয়, তেমনি জেলা সর্বস্তরের নেতৃত্বরা সেখানে হাজির হন সেখানে।
সোমবার বিকেলে গঙ্গারামপুর শহরের নিউ মার্কেট এলাকা থেকে শুরু হয়ে গোটা শহরের রাজপথ পরিক্রমা করে সংহতি যাত্রায় হাজার হাজার তৃণমূল কংগ্রেস নেতারা পা মেলান সংহতি যাত্রায়।সেখানে রাজ্যের ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র ও জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুবাস ভাওয়াল ছাড়াও মিছিলে পা মেলান, গঙ্গারামপুর পৌরসভার চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্র, ভাইস চেয়ারম্যান জয়ন্ত কুমার দাস , তৃণমূল নেতা অখিল বর্মন, কাঞ্চন সেন, নামিজুর রহমান, সাব্দুল মিত্র সহ একাধিক তৃণমূল নেতারা পথে নেমে সংহতি যাত্রায় পা মেলান। কার্যত তৃণমূলের এই কর্মসূচিতে বিরাট মিছিলের আয়োজন করা হয়। জেলার প্রায় সমস্ত তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বরাবিপ্লব মিত্রের নেতৃত্বে নতুন সভাপতি সুভাষ ভায়েলের নির্দেশে সকলেই মিছিলে পা মেলেন। এবিষয়ে রাজ্যের ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী মিত্র জানিয়েছেন, রাজ্য তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বের নির্দেশে সংহতি যাত্রা করা হলো। সেখানে হাজার হাজার তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থকেরা মিছিলে পা মিলিয়ে ছিল। এটা থেকে একটা বার্তায় দেওয়া হয়েছে যে মানুষ উন্নয়ন চাই মমতা ব্যানার্জির হাত ধরে। তৃণমূলের এদিনের সংহতি যাত্রায় ফের আরো একবার প্রমাণ হয় যে,রাজ্যের ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তরের মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র আছে বিপ্লব মিত্রতেই। তিনি যেমন করেন জেলার উন্নয়ন তাই মানুষজন্যই থাকেন তার সঙ্গে।